সব তীর্থ বারবার গঙ্গাসাগর একবার
রবিবারের সকাল থেকেই ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি মানেই ভরপেট ইলিশ মাছ সহযোগে খিচুড়ি খেয়ে একটা ছোট্ট ভাতঘুম অথবা সকালবেলাই গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে একটা ছোট আউটিং। তা এই রবিবার ঘুম থেকে উঠেই দেখি আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা, গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। এই মেঘলা দিনে একলা ঘরে মনকে আটকে রাখাতে রীতিমতো কসরৎ করেও ব্যর্থ হয়ে ঠিক করলাম না বেড়িয়েই পড়ি। কিন্তু যাবো কোথায়। হঠাৎ তিনি বললেন চলো গঙ্গাসাগর ঘুরে আসি। সব তীর্থ বারবার গঙ্গাসাগর একবার। তা আমি একটু নাস্তিক মানুষ। তাই তীর্থের পুন্যির থেকে ডায়মন্ডহারবারের ইলিশ, একটা ছোট ড্রাইভ, ভেসেল পারাপারের পুন্যির হাতছানিটা আমাকে বেশি উৎসাহিত করলো। গন্তব্য কনফার্ম হয়ে গেলে রেডি হতে বিশেষ সময় লাগে না। তাই টুক করে রেডি হয়ে যেই গাড়িটা স্টার্ট দিলাম ঘড়িতে তখন বেলা দশটা। আর বাইরে তখন আলোর ঝলক থেকে থেকে,কখনো আকাশ উঠছে ডেকে/আঁকিবুকি সাজানো স্বপনগুলো,দাড়িয়ে মনের আঙ্গিনায়। চলুন আমরা আস্তে আস্তে ডায়মন্ডহারবারের দিকে এগোই আর আপনারা একটু পৌরাণিক গল্পটা মনে করে ফেলুন। সূর্যের পুত্র মনু। এই বংশের এক বিখ্যাত রাজা হলেন সাগর রাজা। সাগরের দুই বৌ। প্রভা আর ভানুমতী। দুজনেই